Ads 468x60px

Thursday, 24 July 2014

১৬টি হাসির কৌতুক

1) স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে সারাদিন ঝগড়া চলে। অথচ তাদের পাশের ফ্ল্যাট থেকে সারা দিনরাত হাসির
শব্দ শোনা যায়। স্বামী একদিন আর থাকতে না পেরে পাশের বাসার ভদ্রলোককে জিজ্ঞাসা করলেন, আচ্ছা ভাই, আমাদের
স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সারাদিন ঝগড়া হয়, আর আপনাদের বাসা থেকে সবসময় হাসির আওয়াজ
পাওয়া যায়। আচ্ছা, আপনারা ঝগড়া না করে এত সুখে কি করে থাকেন বলুন তো?
পাশের বাসার ভদ্রলোক রেগে বললেন,
কে বলেছে আমরা সুখে আছি?
ঝগড়া করি না এটা কে বলল?
— ইয়ে মানে… তাহলে যে আপনাদের বাসা থেকে সবসময় হাসির আওয়াজ শুনতে পাই…
— আরে ধুর, আমার বউ এর সাথে সবসময় ঝগড়া লেগেই আছে। আর ঝগড়া হলেই ও হাতের কাছে যা পায় আমার
দিকে ছুঁড়ে মারে। আমার গায়ে লাগলে ও হাসে, আর না লাগলে আমি হাসি।
 
2) পাপ্পু তার ডাইরীতে লিখছে……
আজ আমার আপুর বাচ্চা হবে ,
কেউ জানে নাবাচ্চাটা ছেলে হবে
না মেয়ে হবে ,
তাই আমিও জানি না……..
.
..
.

.
..
.
..
.
..
.
আমি মামা হব নাকি মামী হব

3)  পুলিশ বলছে চোরকে, লজ্জা করে না তোমার? এই নিয়ে তৃতীয়বার তুমি থানায় এলে!
চোর: স্যার,
.
.
.
.
.
.
আমি তো মাত্র তৃতীয়বার, আপনি যে প্রতিদিনই আসেন!

4)  শিক্ষকঃ বল্টু,বল সন্ধি কাকে বলে???
বল্টুঃ স্যার, প্রথমটুকু পারি না………শেষেরটুকু পারি……….।
শিক্ষকঃ মনে মনে বলছেন..(বল্টুর
মতন খারাপ ছাত্র সন্ধি শেষেরটুকু
পারলেও ভাল) তাই তিনি বললেন….. বল শেষেরটুকুই
বল।
.
.
.
.
.
.
.
বল্টুঃ স্যার, শেষেরটুকু হল………
তাকে সন্ধি বলে………

5)
জন্মের সময় আমি খুব কেঁদেছিলাম কিন্তু এখন আমার সব কিছুতেই হাসি পায়। আমি জন্মের প্রয়োজনে ছোট হয়েছিলাম এখন মৃত্যুর প্রয়োজনে বড় হচ্ছি।
6)  এক মাতাল একদিন অনেক মদ
খেয়ে মাতাল
হয়ে বাড়িতে ঢুকল|কিন্তু
সে ঘরে না ঢুকে ভুল
করে গোয়াল ঘরে ঢুকে পড়ল | তারপর
গরুর লেজ
ধরে বলল … … … … … … … … … … … …
… … … …
কিগো ময়নার মা ,প্রতিদিন
দুটো বেণী কর ,আজ একটা কেনো?
6)  বলিউড কিং শাহরুখ খানের সিনেমা থেকে আমরা যা যা শিখলামঃ
♦ কুছ কুছ হোতা হ্যায়- বন্ধুর সাথে প্রেম।
♦ মহাব্বাতে- প্রিন্সিপালের মেয়ের সাথে প্রেম।
♦ কাল হো না হো- প্রতিবেশীর মেয়ের সাথে প্রেম।
♦ কাভি খুশি কাভি গাম- চাকরের মেয়ের সাথে প্রেম।
♦ কাভি আলবিদা না কেহেনা- পরের বউয়ের সাথে প্রেম।
♦ বাজিগর- শত্রুর মেয়ের সাথে প্রেম।
♦ পরদেশ- বন্ধুর বাগদত্তার সাথে প্রেম।
♦ দিল সে- সুইসাইড স্কোয়াডের মেয়ের সাথে প্রেম।
♦ ম্যায় হু না- টিচারের সাথে।
7)  দেশি ফ্রিল্যান্সারদের ২৪ ঘণ্টায় ১ কোটি টাকা আয়!
আউটসোর্সিং পদ্ধতির মাধ্যমে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা প্রতিদিন এক কোটি টাকা বিদেশ থেকে আয় করছেন। ফ্রিল্যান্সিং এ বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান এখন সপ্তম। সম্মেলন সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে…|||
8)  বল্টু একবার পূর্ণিমার রাতে
এক গোরস্তানের পাশ দিয়ে একাযাচ্ছিল।
তার খুব ভয় ভয় লাগতেছিলো..!!
হঠাত্ দেখলো যে একটা লোক
কবরের পাশে বসে আছে !!
লোকটিকে দেখে বল্টু তার কাছে
এগিয়ে গিয়ে বলল, “একা একা
ভয় লাগছিল !! আপনাকে দেখে একটু
সাহস হল !! কিন্তু এসময় আপনি
এখানে কি করেন ??”
লোকটি বলল, “কবরের ভেতরে খুব
গরম লাগতেছিল !! তাই বাইরে এসে
একটু বাতাস খাচ্ছি !!”
ল্যাও !! এবার ঠ্যালা সামলাও!!
9)  —–>জীবনের ৫টি চরম সত্য<—–
১. মায়ের মত কেউ আপন হয় না ।
২. গরিবের কোন বন্ধু হয় না ।
৩. মানুষ সুন্দর মনকে খোজে না, সুন্দর
চেহারা খোজে ।
৪. সম্মান শুধু টাকার আছে মানুষের নেই ।
৫. মানুষ যাকেই
বেশি ভালবাসে সে বেশি কষ্ট দেয় ।
10)  মা কখন মিথ্যে কথা বলে ?????




যখন রাতে মাত্র ৪ টা রুটি থাকে , আর সদস্য সংখা ৫ হয়,
মা তখন বলে -
” আমি একটু আগে খেয়েছি । “
মা এর ভালোবাসা এমন ই . . . . .
11)   জেনে নিন আপনার কম্পিউটার কীবোর্ডের উপরের ১২টি ফাংশন কী এর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন কাজ। আচ্ছালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমি ও আছি ভালোই আলহামদুলিল্লাহ্। যাই হোক আজ আমি যেই পস্ট টির কথা বলছি সেটি সম্পকে অনেকে হয়তো জানেন, যারা না জানেন তারা দেখে নেন কাজে লাগতে পারে।
আমাদের কম্পিউটার কিবোর্ডের উপরের দিকে F1, F2, F3 এরকম F12 পর্যন্ত ১২টি ফাংশন কী দেয়া আছে। এর প্রত্যেকটির একেকটি ভিন্ন ভিন্ন কাজ রয়েছে। তাহলে চলুন এক এক করে দেখে নেই কাজগুলোঃ
F1 : এই বাটন টি যেকোণ প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার এর জন্য সাহায্যকারী কি হিসেবে ব্যবহৃত হয় অর্থাৎ আপনার একটিভ উইন্ডোর জন্য হেল্প পেইজ দেখতে হলে এই বাটন টি প্রেস করলেই চলবে।
F2 : Rename করার জন্য শর্টকাট কি হিসেবে এটি ব্যবহার করা হয়। আপনার সিলেক্টকৃত কোণ ফাইল বা ফোল্ডার রিনেম করতে সিমপ্লি এই বাটন টি প্রেস করুন। তাছাড়াAlt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের একটি নতুন ডকুমেন্ট খুলতে পারেন। আরেকটা ব্যবহার আমি করে থাকি আর তা হল ওয়ার্ডের প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা। তার জন্য জাস্ট ctrl+f2 চাপুন।
F3 : শুধুমাত্র F3 চেপে আপনি যেকোন প্রোগ্রামের বা ডকুমেন্টের সার্চ অপশান আনতে পারেন। ঠিক এখুনি কি টা চাপুন তো আর দেখুন আপনার ব্রাউজারের ডান পাশে একটি সার্চ বক্স এসেছে! shift+f3 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের কোণ শব্দকে বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা ছোট হাতের থেকে বড় হাতের করতে পারেন। এবং সিলেক্টকৃত ঐ শব্দটির প্রথম অক্ষর যদি বড় হাতের রাখতে চান তাহলেও shift+f3 চাপুন।
F4 : এই বাটন দিয়ে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed Repeat করা যায়। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয় এই বাটন চেপে। যেকোণ পেজ রিফ্রেশ করতে এই পেজটিই ব্যবহার করা হয়। পাওয়ার পয়েন্টে স্লাইড শো শুরু করা এবং বন্ধ করার জন্য এই বাটন টি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
F6 : মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যেতে এটি চাপলেই হবে , এখুনি ট্রাই করে দেখুন। Ctrl+Shift+F6 চেপে ওয়ার্ডের সক্রিয় ডকুমেন্ট রেখে অন্যটি ব্যবহার করা যায়।
F7 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয় এবং মজিলা ফায়ারফক্সের Creat browsing চালু করা হয়। Shift+F7 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার ডিকশনারি চালু করা হয়।
F8 : বিশেষ করে কম্পিউটার চালু করার সময় এই কি টী কাজে লাগে । সাধারণত উইন্ডোজ safe mood এ চালু করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
F9 : Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করার জন্য এটী কাজে লাগে।
F10 : এটি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11 : আপনার সামনে স্ক্রিনে একটিভ উইন্ডোটিকে ফুলস্ক্রিন করতে এবং নরমাল মুডে আনতে এই বাটন টি চাপলেই হবে। এখুনি দেখুন।
F12 : F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করা হয়। বর্তমান সময়ে আমরা সবাই অভ্র ব্যবহার করে থাকি, আর এই অভ্র সফটওয়্যার এ বাংলা এবং ইংরেজী ভাষা সিলেক্ট বা পরিবর্তন করতে ডেস্কটপ কম্পিউটারে শুধু মাত্র f12 চেপে বাংলা থেকে ইংরেজীতে বা ইংরেজী থেকে বাংলা মুড এ আসতে পারবেন। আর ল্যাপটপে fn+f12 চাপতে হবে।
12)   আমি দুষ্টু কিন্তু খারাপ নই ,,
আমি আমার মতো তোমার মতো নই ,,
মনে রেখো আমার বন্ধুত্ব !!
তোমার বন্ধুদের বন্ধুত্বের চেয়ে কম নয় ……………….
13)   wife :তুমি আমাকে কতটুকু
ভালোবাসো ?
Hus : আমি তোমাকে অনেক
ভালবাসি, কখনও
তোমাকে বুলতে পারবনা ।
wife : তুমি আমাকে কেমন
ভালোবাসো একটো খুলে বলনা
Hus : okey, যেমন
ধরো আমি হোলাম মোবাইল আর
তুমি সিম কার্ড
সিম কার্ড ছাড়া মোবাইল যেমন
তোমাই ছাড়া আমি তেমন ।
wife : woow,, দারুন
রোমান্টিক ,,,,,,,,,,,,,,,,,
Hus : (মনে মনে) আল্লাহ
বাচাইছে সে বুজতে পারেনি আমি
একটা চাইনা মোবাইল আর এর
ভিতরে চারটা সিম ঢুকানু
আছে,,,,,hahaha
14)    এই পৃথিবীর সবচে’ সুন্দর জিনিস কী?
মানুষের বিস্মিত চোখ। আমার ধারণা,
সৃষ্টিকর্তা মানুষের বিস্মিত চোখ
দেখতেই সবচে’ পছন্দ করেন,
যে কারণে প্রতিনিয়ত মানুষকে বিস্মিত
করার চেষ্টা তিনি চালিয়ে যান। যাদের
তিনি অপছন্দ করেন তাদের কাছ
থেকে বিস্মিত হবার ক্ষমতা কেড়ে নেন।
তারা প্রতিনিয়ত বিস্মিত হয় না …
15)   শিক্ষকঃ কপাল দিয়ে একটি কবিতার পংক্তি বল তো।
ছাত্রঃ কপাল ভাসিয়া যায় নয়নটির জলে।
শিক্ষকঃ তুমি একটা গাধা! চোখের জল কখনো কপাল দিয়ে যায়?
ছাত্রঃ স্যার,পরের লাইনটি শুনুন, ঠ্যাং দুটি বাধা ছিল গাছের এক ডালে।:-
15)   জুমু’আর দিনের পাঁচটি বৈশিষ্ট্য: ১, এই দিনে আদম (আ:)-কে সৃষ্টি করা হয়েছে।
২, এই দিনে আল্লাহ্ তা’আলা আদম (আ:)-কে দুনিয়াতে নামিয়ে দিয়েছেন।
৩, এই দিনে আদম (আ:) মৃত্যুবরণ করেছেন।
৪, এই দিনে এমন একটি সময় রয়েছে, যে সময়ে হারাম ছাড়া যে কোন জিনিস প্রার্থনা করলে আল্লাহ তা প্রদান করেন।
৫, এই দিনে কিয়ামত সংঘটিত হবে। তাই আসমান, যমীন ও আল্লাহর সকল নৈকট্যশীল ফেরেশতা জুমু’আর দিনকে ভয় করে।
(ইবনে মাজাহ্, মুসনাদে আহমদ)
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,
“জুম’আর সালাতে তিন ধরনের লোক হাজির হয়।
(ক) এক ধরনের লোক আছে যারা মসজিদে প্রবেশের পর তামাশা করে, তারা বিনিময়ে তামাশা ছাড়া কিছুই পাবে না।
(খ) দ্বিতীয় আরেক ধরনের লোক আছে যারা জুম’আয় হাজির হয় সেখানে দু’আ মুনাজাত করে, ফলে আল্লাহ যাকে চান তাকে কিছু দেন আর যাকে ইচ্ছা দেন না।
(গ) তৃতীয় প্রকার লোক হল যারা জুম’আয় হাজির হয়, চুপচাপ থাকে, মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শোনে, কারও ঘাড় ডিঙ্গিয়ে সামনে আগায় না, কাউকে কষ্ট দেয় না, তার দুই জুম’আর মধ্যবর্তী ৭ দিন সহ আরও তিনদিন যোগ করে মোট দশ দিনের গুনাহ খাতা আল্লাহ তায়ালা মাফ করে দেন।” (আবু দাউদঃ ১১১৩)
16)
এটি আমাদের তামাবিল সীমান্ত থেকে ৩০-৪০মিনিটের ড্রাইভওয়ে.. নাম ‘বোরহিল ফলস’…শিলং-চেরাপুঞ্জি-ডাওকির অনেক বিখ্যাত ট্যরিস্ট স্পটের চেয়ে শতগুণে ভালো হলেও এতটা পরিচিত নয় কারণ খুব কাছেই বিএসএফ ক্যাম্প..সবাইকে সবসময় যেতে দেয় না ওরা .. তাদের মুড ভালো থাকলে বা মন ভজাতে পারলেই কেবল অনুমতি মেলে…বেশির ভাগ গাইড বা ড্রাইভার এটির কথা জানেই না, রাস্তাটাও অনেকে চেনে না..ডাওকি-শিলং পথের মূল রোড ছাড়াও একটি পথ আছে জঙ্গলের ভেতর দিয়ে, ওই পথে গেলেই কেবল এই বিস্ময় ফলসের দেখা মেলে…আমাদের ‘গুডলাক’ ব্যাপক ‘ভালো’ ছিল…আমাদের ড্রাইভার নিজে থেকেই ওখানে নিয়ে গেছে বিএসএফের কাছে মিথ্যে বলে…!
)

2 comments:

 

Sample text

Sample Text

hit counter tumblr

Sample Text

আমাদের এই পেইজটি শধু মাত্র আপনাদের আনন্দ প্রদানের জন্য। লেখনির সাথে কোন ঘটনা বা চরিত্র কোন ব্যক্তি, গোষ্ঠি বা রাজনৈতিক কোন বিষয়ের সাতে মিলে গেলে তার জন্য কর্তৃপক্ষ দ্বায়ী থাকিবে না।