Ads 468x60px

Wednesday, 23 July 2014

রসের হাড়ি (এক মুঠো নির্শল হাসি)

১)
জামাই যে ঘরে বসে আছে তার ছাদের উপর ডিম রাখা
শাশুরি এসে বলছে জামাই সরুন ছাদে ডিম পারব  tongue_smile
২)
প্রেমিকাঃ জানু এবার ভাল করে দেখে বল না আমার শরীর এর কোন অংশ সবচেয়ে সুন্দর?
প্রেমিকঃ হুম, সেটা হল এমন একটা জিনিষ যেটা দেখতে নারিকেলের মত গোল ও সাদা। তার ভিতর আরো দুইটা বৃত্ত আছে, বৃত্ত এর উপর ডট।
প্রেমিকাঃ শয়তান! কি বলতে চাস?
প্রেমিকঃ সেটা হল তোমার চোখ।
৩)
দুই মাতাল ক্রিকেট খেলা দেখতেছে। একসময় ব্যাটস ম্যান একটা ছক্কা মারলো।
তো প্রথম মাতাল চিল্লাই উঠলো,গোল, গোল, গোল....
দ্বিতীয় মাতাল তারে ধমক দিয়া বললো, থাম, থাম, শালা মাতাল!!!!
গোল কি এই খেলায় হয় নাকি??? গোল তো ক্রিকেট খেলায় হয়!!!

৪)
জামাই রমজানে গেছে শ্বশুরবাড়িতে।
অনেকদিন বাদে আসছে তাই শাশুড়ি ভালো ভালো রান্না করছে। পোলাও, মাংস, রুইমাছ, কোপ্তা,কালিয়া, দই,বেগুনভাজি এবং পাটশাক।তো শাশুড়ি প্রথমে জামাইর প্লেটে একগাদা পাটশাক তুলে দিল।
জামাই তাড়াতাড়ি সেটুকু খেয়ে ফেলল।
এদেখে শাশুড়ি বলে উঠলেন বাবা তোমার বুঝি পাটশাকটা খুব ভালো লেগেছে,আরেকটু দেই?
বলতে বলতে আরেকগাদা পাটশাক জামাইয়ের প্লেটে তুলে দিলেন তিনি।
জামাই একটু মনক্ষুণ্ন হল।
খাওয়ার এতো আইটেম;বড় বড় মাংসের টুকরা, মাছের পেটি তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে।এখন তো শুধু পাটশাক খেয়েই পেট ভরে গেল।
জামাই ঐটুকুও খেয়ে শেষ করতেই শাশুড়ি বললেন,
বাবা আরো একটু দেব?
জামাই তখন খাওয়া ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলল, আম্মা আপনার আর কষ্ট করে প্লেটে শাক তুলে দেয়া লাগবেনা, পাটক্ষেতটা দেখাইয়া দেন,আমি নিজেই গিয়ে খাইয়া আসি।..

৫)
প্রচন্ড্র অলস এক লোক বড়শিতে মাছ তুলে বসে আছে।
পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বললেন,
ভাই মাছটা একটু খুলে দেবেন?
একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন লোকটি। তারপর বললেন,
এত অলস আপনি! এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন।ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে।
উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?
৬)
স্যারঃ বলতো, শিশু আর গরুর মধ্যে পার্থক্য কি ??
ছেলে (অনেক্ষন চিন্তা করে....):
.
.
স্যার, গরু পানি খেয়ে দুধ দেয়, আর শিশু দুধ খেয়ে পানি দেয় !!

৭)
প্রেমিক-প্রেমিকা ট্রেনে করে যাচ্ছে…………
প্রেমিকাঃ “জানু, আমার মাথা ব্যাথা করছে”
প্রেমিক তার মাথাতে কিস করলো,মাথা বেথা চলে গেলো।
কিছুক্ষণ পর………
প্রেমিকাঃ “জানু, আমার কাঁধ ব্যাথা করছে”
প্রেমিক তার কাঁধে কিস করলো,কাধ বেথা চলে গেলো।
সামনে বসা বিরক্ত ও ক্রুদ্ধ বুড়ো এইবার বলে উঠলোঃ-
.
.
.
.
.
.
.
.
বাবা, আমার তো ডায়রিয়া হয়ছে,১টা চুমা দিয়া চিকিৎসা করোনা....।
৮)
এক যুবক আর এক সুন্দরী তরুণী ট্যাক্সি করে বেড়াতে বেড়িয়েছে। মেয়েটি যুবকটিকে নিয়ে তামাশা করে মজা পায়।
হঠাত্  মেয়েটি বলল, দেখবে কাল আমি কোথায় ইনজেকশন নিয়েছিলাম?
ছেলেটি উৎসাহিত হয়ে সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠল, হ্যাঁ হ্যাঁ দেখব। দেখাও।
মেয়েটি আঙুল তুলে বলল,





..........................ওই হাসপাতালটায়...........!

৯)
একদিন আমাদের শামসু এবং তিনজন আগুনের মত সুন্দরী মেয়ে অফিসে চাকরির জন্য পরীক্ষা দিতে গেল। অদ্ভুতভাবে তারা চারজন একই নাম্বার পেল পরীক্ষাতে।তো অফিস কর্মকর্তারা পড়ল মহাফাপরে। চাকরি পাবে যে মাত্র একজন! তারা ঠিক করল একজন একজন করে ইন্টারভিউ নেয়া হবে তাদের। ইন্টারভিউতে একই প্রশ্ন করা হবে তাদের।


প্রথমে ডাক পরল প্রথম মেয়েটির। তাকে জিজ্ঞেস করা হল, ‘বুকের ভেতর ও দুটো কি??’


জিজ্ঞেস করার সাথে সাথে বাঘের মতো গর্জন ছাড়ল মেয়েটি। অফিস কর্মকর্তা ও তাদের ****্দ গুষ্টিকে দেখে নেবার কথা বলে দ্রুত রুম থেকে বেরিয়ে গেল সে।


দ্বিতীয় মেয়েকে একই প্রস্ন করা হল। দ্বিতীয় মেয়েটির মুখ লজ্জাতে লাল হয়ে গেল। কোন কথা না বলে রুম ত্যাগ করল সেও।


তৃতীয় মেয়েকেও একই প্রশ্ন করা হল। তৃতীয় মেয়েটি আরও অগ্নিমূর্তি ধারণ করল। অফিস কর্মকর্তাদের গালিগালাজ করে ****্দগুষ্টি উদ্ধার করে রুম থেকে বেরিয়ে গেল।


সবার শেষে এল শামসু। বাকি তিন মেয়ের প্রতিক্রিয়া দেখে কর্মকর্তারা বিব্রত। তবুও জিজ্ঞেস করা হল তাকে, ‘বুকের ভেতর ও দুটো কি??’


শামসু মুচকি হেসে জবাব দিল, ‘স্যার...
.
.
.
.
.
.
‘BOOK’ এর ভেতর  ‘O’ দুটো ভাওএল (Vowel).......!!!
কিছু বুঝলেন ! বুঝলে ভালো আর না বুঝলে আরো ভালো  wink

১০)
একবার এক মহিলা মারা গেছেন। লাশ নিয়ে যাচ্ছেন তার স্বামী। স্বামীর পিছনে একটি কুকুর, এর পিছনে কয় এক হাজার লোক। এক লোক এসে স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো যে,
–কি হইছে ভাই…এত লোকজন কেন?
–আমার বউ মারা গেছে
– সরি, তো কিভাবে মারা গেল?
–ওইযে কুকুরটা দেখতে পাচ্ছেন এর কামড় এ
– ভাই আমারে একটু ধার দিবেন আপনার কুকুরটা।
– ঠিক আছে তাইলে লাইন এর পিছনে গিয়া সিরিয়াল দেন।

১১)
অনেক দিন পর বাড়িতে একজন মেহমান এসেছেন। মেহমান দেখে বাড়ির মালিক হাসিমুখে  বললেন, তা কেমন আছেন, হঠাৎ অনেক দিন পর এলেন, আজ তো আর থাকবেন না, আবার কবে আসবেন?
মেহমান(হেসে) : অনেক দিন পর এলাম, যেতে তো আর দিবেন না, লুঙিটা দিন গোসলটা সেরেই আসি।

১২)
মেডিকেল কলেজে একজন শিক্ষক ক্লাস নিচ্ছেন। তিনি তার ছাত্রদের উদ্দেশ্যে বললেন, “শোন তোমরা, কোন রুগীকে প্রেসকিপশন দেওয়ার আগে ভালো করে অবজার্ব করতে হবে। এখন আমি তোমাদের একটি অবজার্বেশন পাওয়ার এর টেস্ট নিব, দেখি তোমাদের অবজার্বেশন পাওয়ার কেমন?”
এই বলে তিনি একটি টেস্টটিউব বের করলেন। বললেন, এটি একটি ইউরিনের স্যম্পল। এটিকে ভালোভাবে অবজার্ব করতে হলে এর স্বাদ, গন্ধ সব টেস্ট করে দেখতে হবে। তো তিনি তার একটি আঙ্গুল টেস্টটিউব এ ডুবিয়ে তা মুখে দিয়ে দেখালেন। বললেন, ইউরিন টেস্ট করতে হয় এইভাবে। তারপর তিনি তার ছাত্রদের বললেন একে একে টেস্ট করতে।
ছাত্ররা একে অপরের মুখ চাওয়াচাওয়ি করতে লাগল। তারপর একজন সাহস করে, টেস্টটিউব হাতে নিয়ে টেস্ট করে দেখল। তার দেখাদেখি বাকি সবাই এক এক করে টেস্ট করলো। সবাই কোন না কোন মন্তব্য করলো। কেউ বলল, ঝাঁঝালো, কেউ বলল টক।
শেষ ছাত্র টেস্ট করার পর শিক্ষক বললেন, “তোমাদের অবজার্বেশন পাওয়ার খুবই খারাপ, তোমরা কেউই খেয়াল করলে না যে আমি ২য় আঙ্গুল টেস্টটিউব এ দিয়েছি আর মুখে দিয়েছি ৩য় আঙ্গুল”।

১৩)
গ্রামের এক স্কুল পরিদর্শন করতে গেলেন এক পরিদর্শক। ক্লাসে ঢুকে এক ছাত্রকে জিগগেস করলেন, বল তো, সোমনাথ মন্দির কে ভেঙেছে?
ছাত্র বলল, আমি ভাঙিনি, স্যার।
পরিদর্শক রেগে শিক্ষককে বললেন, আপনার ছাত্র এসব কি বলছে?
শিক্ষক নরম গলায় বললেন, স্যার, আমি জানি। ও মন্দির ভাঙার মত ছেলে নয়।
পরিদর্শক ক্লাস ছেড়ে হেড মাস্টারের রুমে গেলেন।
-আপনার ছাত্র শিক্ষক  এসব কি বলছে! সোমনাথ মন্দির নাকি তারা ভাঙেনি!
হেড মাস্টার বললেন, জ্বি স্যার আমি জানি, আমার ছাত্র শিক্ষকরা এমন কাজ করতে পারে না।
পরিদর্শক ফিরে গিয়ে ঐ মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রীকে বিস্তারিত জানিয়ে ঐ স্কুল বাতিল করার জন্য সুপারিশ করলেন। মন্ত্রী সব শুনে বললেন, সামান্য একটা মন্দির ভাঙ্গার জন্য কেন এত হইচই করছেন?টাকা নিয়ে যান। নতুন একটা বানিয়ে নেন।

১৪)
ম্যানেজমেন্টের ছাত্র টোকাইমামা ক্লাসরুমের  পাশের করিডোরে একটা মেয়েকে জড়িয়ে ধরলো মেয়ে অবাক হয়ে বললো এটা কি হলো ???!!!
টোকাই মামাঃ ডাইরেক্ট মার্কেটিং জানু !
মেয়ে ঠাশ করে টোকাই মামার গালে এক চর বসাই দিলো !!!
টোকাই মামাঃ এটা কি হলো ??
মেয়েঃকাস্টমার ফিডব্যাক !!!

No comments:

Post a Comment

 

Sample text

Sample Text

hit counter tumblr

Sample Text

আমাদের এই পেইজটি শধু মাত্র আপনাদের আনন্দ প্রদানের জন্য। লেখনির সাথে কোন ঘটনা বা চরিত্র কোন ব্যক্তি, গোষ্ঠি বা রাজনৈতিক কোন বিষয়ের সাতে মিলে গেলে তার জন্য কর্তৃপক্ষ দ্বায়ী থাকিবে না।