Ads 468x60px

Featured Posts

Thursday, 24 July 2014

একটি চোরে শাস্তি (শিশুতোষ গল্প)



শত বছর আগেকার কথা। এক রাজার ছিলো হাতে চালানো অসাধারণ একটা পাথরের মেইল।
এটা দেখতে যদিও অন্যান্য হাত মেইলের মতো, কিন্তু এটার ছিল একটি বিশেষ শক্তি। এই মিলটিকে
যা করতে বলা হতো, তাই এটা করে দিতো। যদি অনুরোধ করা হতো, একটি স্বর্ণ দাও। তখন তা স্বর্ণ
তৈরি করে দিতো। যদি ভাত চাওয়া হতো, তবে ভাতই বের করে দিতো। যদি টাকা চাওয়া হতো,
তবে টাকাই বের করে দিতো এটি। মোট কথা, যা-ই করতে অনুরোধ করা হতো, এই ছোট্ট হাতে চালানো
মিলটি তাই তৈরি করে দিতো।

একদিন এক চোর এই অসাধারণ মিলটির কথা শুনলো। সে তার মন স্থির করলো,এই আলাদিনের মিলটি
চুরি করবে। আর সেই থেকেই সে তার মন থেকে এইটা চুরি করার লোভ কিছুতেই সামলাতে পারছিলো না।
দিন যায় রাত হয়, সে ফন্দি তৈরি করতে থাকে, কীভাবে এটা ওখান থেকে ভাগিয়ে আনা যায়।

একদিন সেই চোর পণ্ডিত ব্যক্তির মতো ভদ্র পোশাক পড়ে এক আদালত কর্মকর্তার সাথে দেখা করল,
যিনি ওই রাজ প্রাসাদে যাতায়াত করেন। তারা উভয়ে ওই মিলটির ব্যাপারে আলাপ-আলোচনা করলো।

চোরটি বললোঃ- "আমি শুনেছি যে, ঐ হস্ত চালিত অদ্ভুত মিলটি নাকি রাজা মহায়শয় মাটির নিচে পুতে
রেখেছেন, কারণ তিনি তাঁর মন্ত্রীদের বিশ্বাস করেন না তাই।

" আদালত কর্মকর্তাঃ- " কী ব্যাপার! এ ধরণের কথা তুমি কোথায় শুনেছ যে, রাজা মহাশয় তাঁর
মন্ত্রীদের বিশ্বাস করেন না?"
চোর বললোঃ- "গ্রামে-গঞ্জের মানুষজন এসব কথা বলাবলি করতে শুনেছি।"

তিনি মানুষটির আগ্রহ দেখে জ্বলে উঠলেন।
চোর আবার বল্লোঃ "মানুষজন বলছে, রাজা মহাশয় মাটির নীচে একটি গর্ত খুড়ে এই হাত মিলটি
পুতে রেখেছেন। কারণ তিনি ভয় পাচ্ছেন, যে কেউ এই মিলটি চুরি করে নিয়ে যেতে পারে।"
কর্মকর্তা বললেনঃ " এটা একটা আজগুবি কথা! রাজার হাত মিলটি কোর্টের ভিতরে পদ্মপুকুরের পাশে
রাখা আছে।"
চোর বললোঃ- " ও তাই!"(তার নিজের আগ্রহ মনের মাঝে চাপা দিয়ে রাখলো)
কর্মকর্তা বল্লেনঃ- " কারো এমন দুঃসাহস নেই, যে রাজার মিলটি চুরি করার চেষ্টা করতে পারে ।
এটা যেখানে পদ্ম পুকুর পাড়ে রাখা আছে, সেখানে বহুলোকের আনাগুনা সারাক্ষণ"
চোরটি এতোটাই উত্তেজিত ছিলো যে, তার সব কথাতেই হ্যাঁ হ্যাঁ বলতে ছিল, ওটা ঠিক,
ওটা ঠিক এই ভাবে।
অনেক দিন থেকে চোর ওখানকার পরিস্থিতি অবলোকন করতে থাকলো।
অবশেষে একদিন ঘোর অন্ধকার রাতে, রাজ পাসাদের দেয়াল বেয়ে পদ্মপুকুরের পাশ থেকে সেই মিলটি
চুরি করলো। সে আস্থার সাথে মনে মনে গর্ব করে বলতে লাগলো, এখান থেকে এটা নিয়ে নিরাপদে
বেড়িয়ে পড়বে। কিন্তু প্রাসাদের বাহিরে, ধরা পরার ভয়ে সে প্রচন্ড ভাবে আতঙ্কিত হয়ে পড়লো।
তার অন্তরাত্মা ধোক ধোক করতে লাগলো, না জানি রাস্তায় কোন মানুষের সাথে মুখো মুখি হয়ে পড়ে।
সে একটি নৌকা চুরি করে তার নিজ বারিতে ফিরে যাবে মনে মনে এই সিদ্ধান্ত
স্থির করলো। অবশেষে সে নৌকা দিয়ে সাগর পার হতে লাগলো আর আনন্দে নাচতে লাগলো, এই ভেবে যে,
সে কত বড় সম্পদের মালিক হতে যাচ্ছে। তার পর সে চিন্তা করতে লাগলো, হাত মিলটাকে কী কী প্রয়োজনীয়
জিনিসের জন্য অনুরোধ করবে যা প্রয়োজন হয় সব মানুষের।

সে ভাবলো "লবন!" "লবন!"
"লবন সবার প্রয়োজন হয়। আমি এগুলো বিক্রি করে অল্প দিনেই দেশের সবচেয়ে বড় সম্পদশালী হয়ে যাব।"
সে হাটুর উপর ভর করে বসে পরলো, আর হাত মিলটাকে অনুরোধ করতে লাগলো, "কিছু লবন তৈরি করে দাও,
কিছু লবন তৈরি করে দাও।" তার পর সে নাচতে শুরু করলো বড়লোক হওয়ার গান গাইতে গাইতে। এবং হাত
মিলটা লবন তৈরি করতে থাকলোই, আর থামলো না। লবনে ছোট্ট নৌকাটি টুইটুম্বুর হয়ে ভরে গেলো। তার আর
খবর নেই, যে এটাকে বলবে, "থামো, আর প্রয়োজন নেই।" সে ভাবতে থাকলো, তার অনেক চাকরানী,
কর্মচারী থাকবে, যারা তার সব কাজ কর্ম করে দেবে।
অবশেষে নৌকাটি লবনে ভরে গিয়ে সাগরে তলদেশে গিয়ে ঠেকলো।
আর চোরটি এভাবে উত্তাল সাগরে ডোবে মরে গেলো ।
এদিকে হাত মিলটি লবন তৈরি করতেই থাকলো, কারণ কেউ তো আর বলেছে না যে, থামো আর লবন চাই না।
এটা এখনো লবন তৈরি করতেই রয়েছে। তাই সাগরের পানি এতো লবনাক্ত।

একটি চরম প্রেম পত্র

প্রিয় লাইলী, 
পত্রের প্রথমে এক বোতল সালফিউরিক এসিডের মত জ্বালাময়ী শুভেচ্ছা রইলো । প্রিয় আমি তোমাকে ডায়মন্ডের মত ভালবাসি। আমার ভালবাসা E=mc2 এর মত চিরন্তন সত্য । তোমার প্রতি আমার এই ভালবাসা স্প্রিং নিক্তির মাধ্যমেও পরিমাপ করা যম্ভব নয় ।

প্রথম যেদিন তোমাকে দেখি সেদিন থেকেই আমার হৃদয়ের ট্রান্সফরমার তোমার হৃদয়ের Ac তড়িৎ প্রবাহের জন্য অপেক্ষা করে আছে । তোমাকে এক দিন না দেখলে আমার হৃদয় লিফ্ট পাম্পের মত ওঠা নামা করে । বন্ধ হয়ে যায় মানব গিয়ার চাকা ।

যখন তোমাকে দেখি তখন নিজেকে হিলিয়ামের মত হালকা মনে হয় । প্রিয় আমার মনের পিকচার টিউবে শুধু তোমার ছবি ভেসে ওঠে । ওগো আমার আইসক্রিম,, ওগো আমার সোডিয়াম কার্বোনেট ,, তুমি কি আমার মনের হাইড্রোকার্বনের বুদবুদ এর আওয়াজ শুনতে পাও না ???
তুমি কি আমার নাইট্রোজেন মিথাইল এর মত ভালবাসা বুঝতে পারো না ??? তবে কেন এমন নিষ্ক্রয় গ্যাসের মত আচরন করো !!!
ওগো আমার অক্সিজেন সিলিন্ডার । কার্বন-ডাই-অক্সাইডে ভরা এই পৃথিবীতে তোমার বিশুদ্ধ অক্সিজেন দিয়ে আমাকে বাঁচাও । এসো আমরা দুজন আমাদের হৃদয়ের জারণ বিজারণ ঘটিয়ে সমযোজী বন্ধনে আবদ্ধ হই । আমাদের প্রেমের ট্রানজিস্টর ও সিলিকন চিপ কোনো দিনও নষ্ট হতে দেবো না ।
ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে আমাদের প্রেমে যদি মরিচা পড়ে তবে নতুন করে আমরা গ্যালভানাইজিং এর প্রলেপ দিয়ে আমাদের প্রেমকে চাকচিক্যময় করবো ।

............ইতি ............
,,,,, তোমার মজনু ,,,,,

সোনার গাড়ি (মজার একটি কবিতা)

পার্কে এসেছি আজ আমি সহসা,
দূরে বসা এক মেয়ে, বড় ফরসা,
নাক তার খাড়া খাড়া,
চুল দেখি রঙ করা,
চেহারা নজর কাড়া
চোখেতে নেশা।

পার্কেতে বসে আছি আমি একেলা,
চোখে চোখে তার সাথে করছি খেলা।
তার পাশে সিট ফাকা,
আর যে গেল না থাকা,


মেয়েটা যে বড় পাকা
হাসছে মেলা।

তার সাথে কেউ নাই, সেও একেলা। হঠাৎ
এক বুড়ো বেটা আসল Car
গাড়ি করে তুলে নিয়ে গেল উহারে।

ঠাই নাই, ঠাই নাই ছোট সে গাড়ি,আমি কিছু
করার আগে দিয়েছে ছাড়ি।

আমি হেঁটে চলি ধীরে, যাব এখন ঘরে ফিরে,
কেউ নাই চারিধারে,
আমি কি করি?

যা ছিল নিয়ে গেল ছিনতাইকারী।
সংগৃহিত

চিঠি পড়ে বেহুশ স্যার

স্কুলের পিয়ন এসে হেডস্যারকে একটা চিঠি দিল। ঐ স্কুলেরই এক ছাত্র চিঠিটা লিখেছে। চিঠিটা পড়ে স্যার রাগে নিজের চুল টেনে ছিঁড়তে লাগল !!কি লেখা ছিল সেই চিঠিতে ??
ডিয়ার স্যার,
সবার আগে জানতে চাই, পরীক্ষার সিলেবাস কোন
পাগলে তৈরি করে ? সিলেবাসের সাইজ
দেখলে মনে হয়, ছাত্রদের উপর বহুদিনের
পুরোনো কোনো প্রতিশোধ নেওয়া হচ্ছে। এবার
বলুন, এত কঠিন প্রশ্ন বানানোর জন্য
আপনারা কত টাকা ঘুষ খান ?
প্রশ্ন দেখে স্টুডেন্টদের মাথায় ডায়রিয়া শুরু
হয়ে যায় !! প্রতিশোধ নেন, ঘুষ খান, মেনে নিলাম ।
কিন্তু খাতাটা তো অন্তত একটু দয়া-মায়ার সহিত
দেখতে পারেন !!
আপনারা আপনাদের বউয়ের
সাথে ঝগড়া করে খাতাদেখতে বসেন, তারপর
আমাদের খাতার উপর দিয়ে ঝড় বয়ে যায়।
আপনারা শিক্ষিত লোক,সমাজের বিবেক।
এভাবে দিনের পর দিন বিবেকহীন কাজ করে আমাদের
লাইফ হেল করে দিবেন না। আশা করি,
আপনি আমাদের দুঃখটা একটু হলেও বুঝতে পারবেন।
ইতি,
আপনার একান্ত বাধ্যগত ছাত্র
.
.
আমারে পাগল পাইছেন??
নাম লেইখা বাঁশ খাই
ফেসবুক থেকে সংগৃহিত।

১৬টি হাসির কৌতুক

1) স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে সারাদিন ঝগড়া চলে। অথচ তাদের পাশের ফ্ল্যাট থেকে সারা দিনরাত হাসির
শব্দ শোনা যায়। স্বামী একদিন আর থাকতে না পেরে পাশের বাসার ভদ্রলোককে জিজ্ঞাসা করলেন, আচ্ছা ভাই, আমাদের
স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সারাদিন ঝগড়া হয়, আর আপনাদের বাসা থেকে সবসময় হাসির আওয়াজ
পাওয়া যায়। আচ্ছা, আপনারা ঝগড়া না করে এত সুখে কি করে থাকেন বলুন তো?
পাশের বাসার ভদ্রলোক রেগে বললেন,
কে বলেছে আমরা সুখে আছি?
ঝগড়া করি না এটা কে বলল?
— ইয়ে মানে… তাহলে যে আপনাদের বাসা থেকে সবসময় হাসির আওয়াজ শুনতে পাই…
— আরে ধুর, আমার বউ এর সাথে সবসময় ঝগড়া লেগেই আছে। আর ঝগড়া হলেই ও হাতের কাছে যা পায় আমার
দিকে ছুঁড়ে মারে। আমার গায়ে লাগলে ও হাসে, আর না লাগলে আমি হাসি।
 
2) পাপ্পু তার ডাইরীতে লিখছে……
আজ আমার আপুর বাচ্চা হবে ,
কেউ জানে নাবাচ্চাটা ছেলে হবে
না মেয়ে হবে ,
তাই আমিও জানি না……..
.
..
.

.
..
.
..
.
..
.
আমি মামা হব নাকি মামী হব

3)  পুলিশ বলছে চোরকে, লজ্জা করে না তোমার? এই নিয়ে তৃতীয়বার তুমি থানায় এলে!
চোর: স্যার,
.
.
.
.
.
.
আমি তো মাত্র তৃতীয়বার, আপনি যে প্রতিদিনই আসেন!

4)  শিক্ষকঃ বল্টু,বল সন্ধি কাকে বলে???
বল্টুঃ স্যার, প্রথমটুকু পারি না………শেষেরটুকু পারি……….।
শিক্ষকঃ মনে মনে বলছেন..(বল্টুর
মতন খারাপ ছাত্র সন্ধি শেষেরটুকু
পারলেও ভাল) তাই তিনি বললেন….. বল শেষেরটুকুই
বল।
.
.
.
.
.
.
.
বল্টুঃ স্যার, শেষেরটুকু হল………
তাকে সন্ধি বলে………

5)
জন্মের সময় আমি খুব কেঁদেছিলাম কিন্তু এখন আমার সব কিছুতেই হাসি পায়। আমি জন্মের প্রয়োজনে ছোট হয়েছিলাম এখন মৃত্যুর প্রয়োজনে বড় হচ্ছি।
6)  এক মাতাল একদিন অনেক মদ
খেয়ে মাতাল
হয়ে বাড়িতে ঢুকল|কিন্তু
সে ঘরে না ঢুকে ভুল
করে গোয়াল ঘরে ঢুকে পড়ল | তারপর
গরুর লেজ
ধরে বলল … … … … … … … … … … … …
… … … …
কিগো ময়নার মা ,প্রতিদিন
দুটো বেণী কর ,আজ একটা কেনো?
6)  বলিউড কিং শাহরুখ খানের সিনেমা থেকে আমরা যা যা শিখলামঃ
♦ কুছ কুছ হোতা হ্যায়- বন্ধুর সাথে প্রেম।
♦ মহাব্বাতে- প্রিন্সিপালের মেয়ের সাথে প্রেম।
♦ কাল হো না হো- প্রতিবেশীর মেয়ের সাথে প্রেম।
♦ কাভি খুশি কাভি গাম- চাকরের মেয়ের সাথে প্রেম।
♦ কাভি আলবিদা না কেহেনা- পরের বউয়ের সাথে প্রেম।
♦ বাজিগর- শত্রুর মেয়ের সাথে প্রেম।
♦ পরদেশ- বন্ধুর বাগদত্তার সাথে প্রেম।
♦ দিল সে- সুইসাইড স্কোয়াডের মেয়ের সাথে প্রেম।
♦ ম্যায় হু না- টিচারের সাথে।
7)  দেশি ফ্রিল্যান্সারদের ২৪ ঘণ্টায় ১ কোটি টাকা আয়!
আউটসোর্সিং পদ্ধতির মাধ্যমে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা প্রতিদিন এক কোটি টাকা বিদেশ থেকে আয় করছেন। ফ্রিল্যান্সিং এ বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান এখন সপ্তম। সম্মেলন সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে…|||
8)  বল্টু একবার পূর্ণিমার রাতে
এক গোরস্তানের পাশ দিয়ে একাযাচ্ছিল।
তার খুব ভয় ভয় লাগতেছিলো..!!
হঠাত্ দেখলো যে একটা লোক
কবরের পাশে বসে আছে !!
লোকটিকে দেখে বল্টু তার কাছে
এগিয়ে গিয়ে বলল, “একা একা
ভয় লাগছিল !! আপনাকে দেখে একটু
সাহস হল !! কিন্তু এসময় আপনি
এখানে কি করেন ??”
লোকটি বলল, “কবরের ভেতরে খুব
গরম লাগতেছিল !! তাই বাইরে এসে
একটু বাতাস খাচ্ছি !!”
ল্যাও !! এবার ঠ্যালা সামলাও!!
9)  —–>জীবনের ৫টি চরম সত্য<—–
১. মায়ের মত কেউ আপন হয় না ।
২. গরিবের কোন বন্ধু হয় না ।
৩. মানুষ সুন্দর মনকে খোজে না, সুন্দর
চেহারা খোজে ।
৪. সম্মান শুধু টাকার আছে মানুষের নেই ।
৫. মানুষ যাকেই
বেশি ভালবাসে সে বেশি কষ্ট দেয় ।
10)  মা কখন মিথ্যে কথা বলে ?????




যখন রাতে মাত্র ৪ টা রুটি থাকে , আর সদস্য সংখা ৫ হয়,
মা তখন বলে -
” আমি একটু আগে খেয়েছি । “
মা এর ভালোবাসা এমন ই . . . . .
11)   জেনে নিন আপনার কম্পিউটার কীবোর্ডের উপরের ১২টি ফাংশন কী এর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন কাজ। আচ্ছালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমি ও আছি ভালোই আলহামদুলিল্লাহ্। যাই হোক আজ আমি যেই পস্ট টির কথা বলছি সেটি সম্পকে অনেকে হয়তো জানেন, যারা না জানেন তারা দেখে নেন কাজে লাগতে পারে।
আমাদের কম্পিউটার কিবোর্ডের উপরের দিকে F1, F2, F3 এরকম F12 পর্যন্ত ১২টি ফাংশন কী দেয়া আছে। এর প্রত্যেকটির একেকটি ভিন্ন ভিন্ন কাজ রয়েছে। তাহলে চলুন এক এক করে দেখে নেই কাজগুলোঃ
F1 : এই বাটন টি যেকোণ প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার এর জন্য সাহায্যকারী কি হিসেবে ব্যবহৃত হয় অর্থাৎ আপনার একটিভ উইন্ডোর জন্য হেল্প পেইজ দেখতে হলে এই বাটন টি প্রেস করলেই চলবে।
F2 : Rename করার জন্য শর্টকাট কি হিসেবে এটি ব্যবহার করা হয়। আপনার সিলেক্টকৃত কোণ ফাইল বা ফোল্ডার রিনেম করতে সিমপ্লি এই বাটন টি প্রেস করুন। তাছাড়াAlt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের একটি নতুন ডকুমেন্ট খুলতে পারেন। আরেকটা ব্যবহার আমি করে থাকি আর তা হল ওয়ার্ডের প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা। তার জন্য জাস্ট ctrl+f2 চাপুন।
F3 : শুধুমাত্র F3 চেপে আপনি যেকোন প্রোগ্রামের বা ডকুমেন্টের সার্চ অপশান আনতে পারেন। ঠিক এখুনি কি টা চাপুন তো আর দেখুন আপনার ব্রাউজারের ডান পাশে একটি সার্চ বক্স এসেছে! shift+f3 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের কোণ শব্দকে বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা ছোট হাতের থেকে বড় হাতের করতে পারেন। এবং সিলেক্টকৃত ঐ শব্দটির প্রথম অক্ষর যদি বড় হাতের রাখতে চান তাহলেও shift+f3 চাপুন।
F4 : এই বাটন দিয়ে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed Repeat করা যায়। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয় এই বাটন চেপে। যেকোণ পেজ রিফ্রেশ করতে এই পেজটিই ব্যবহার করা হয়। পাওয়ার পয়েন্টে স্লাইড শো শুরু করা এবং বন্ধ করার জন্য এই বাটন টি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
F6 : মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যেতে এটি চাপলেই হবে , এখুনি ট্রাই করে দেখুন। Ctrl+Shift+F6 চেপে ওয়ার্ডের সক্রিয় ডকুমেন্ট রেখে অন্যটি ব্যবহার করা যায়।
F7 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয় এবং মজিলা ফায়ারফক্সের Creat browsing চালু করা হয়। Shift+F7 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার ডিকশনারি চালু করা হয়।
F8 : বিশেষ করে কম্পিউটার চালু করার সময় এই কি টী কাজে লাগে । সাধারণত উইন্ডোজ safe mood এ চালু করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
F9 : Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করার জন্য এটী কাজে লাগে।
F10 : এটি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11 : আপনার সামনে স্ক্রিনে একটিভ উইন্ডোটিকে ফুলস্ক্রিন করতে এবং নরমাল মুডে আনতে এই বাটন টি চাপলেই হবে। এখুনি দেখুন।
F12 : F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করা হয়। বর্তমান সময়ে আমরা সবাই অভ্র ব্যবহার করে থাকি, আর এই অভ্র সফটওয়্যার এ বাংলা এবং ইংরেজী ভাষা সিলেক্ট বা পরিবর্তন করতে ডেস্কটপ কম্পিউটারে শুধু মাত্র f12 চেপে বাংলা থেকে ইংরেজীতে বা ইংরেজী থেকে বাংলা মুড এ আসতে পারবেন। আর ল্যাপটপে fn+f12 চাপতে হবে।
12)   আমি দুষ্টু কিন্তু খারাপ নই ,,
আমি আমার মতো তোমার মতো নই ,,
মনে রেখো আমার বন্ধুত্ব !!
তোমার বন্ধুদের বন্ধুত্বের চেয়ে কম নয় ……………….
13)   wife :তুমি আমাকে কতটুকু
ভালোবাসো ?
Hus : আমি তোমাকে অনেক
ভালবাসি, কখনও
তোমাকে বুলতে পারবনা ।
wife : তুমি আমাকে কেমন
ভালোবাসো একটো খুলে বলনা
Hus : okey, যেমন
ধরো আমি হোলাম মোবাইল আর
তুমি সিম কার্ড
সিম কার্ড ছাড়া মোবাইল যেমন
তোমাই ছাড়া আমি তেমন ।
wife : woow,, দারুন
রোমান্টিক ,,,,,,,,,,,,,,,,,
Hus : (মনে মনে) আল্লাহ
বাচাইছে সে বুজতে পারেনি আমি
একটা চাইনা মোবাইল আর এর
ভিতরে চারটা সিম ঢুকানু
আছে,,,,,hahaha
14)    এই পৃথিবীর সবচে’ সুন্দর জিনিস কী?
মানুষের বিস্মিত চোখ। আমার ধারণা,
সৃষ্টিকর্তা মানুষের বিস্মিত চোখ
দেখতেই সবচে’ পছন্দ করেন,
যে কারণে প্রতিনিয়ত মানুষকে বিস্মিত
করার চেষ্টা তিনি চালিয়ে যান। যাদের
তিনি অপছন্দ করেন তাদের কাছ
থেকে বিস্মিত হবার ক্ষমতা কেড়ে নেন।
তারা প্রতিনিয়ত বিস্মিত হয় না …
15)   শিক্ষকঃ কপাল দিয়ে একটি কবিতার পংক্তি বল তো।
ছাত্রঃ কপাল ভাসিয়া যায় নয়নটির জলে।
শিক্ষকঃ তুমি একটা গাধা! চোখের জল কখনো কপাল দিয়ে যায়?
ছাত্রঃ স্যার,পরের লাইনটি শুনুন, ঠ্যাং দুটি বাধা ছিল গাছের এক ডালে।:-
15)   জুমু’আর দিনের পাঁচটি বৈশিষ্ট্য: ১, এই দিনে আদম (আ:)-কে সৃষ্টি করা হয়েছে।
২, এই দিনে আল্লাহ্ তা’আলা আদম (আ:)-কে দুনিয়াতে নামিয়ে দিয়েছেন।
৩, এই দিনে আদম (আ:) মৃত্যুবরণ করেছেন।
৪, এই দিনে এমন একটি সময় রয়েছে, যে সময়ে হারাম ছাড়া যে কোন জিনিস প্রার্থনা করলে আল্লাহ তা প্রদান করেন।
৫, এই দিনে কিয়ামত সংঘটিত হবে। তাই আসমান, যমীন ও আল্লাহর সকল নৈকট্যশীল ফেরেশতা জুমু’আর দিনকে ভয় করে।
(ইবনে মাজাহ্, মুসনাদে আহমদ)
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,
“জুম’আর সালাতে তিন ধরনের লোক হাজির হয়।
(ক) এক ধরনের লোক আছে যারা মসজিদে প্রবেশের পর তামাশা করে, তারা বিনিময়ে তামাশা ছাড়া কিছুই পাবে না।
(খ) দ্বিতীয় আরেক ধরনের লোক আছে যারা জুম’আয় হাজির হয় সেখানে দু’আ মুনাজাত করে, ফলে আল্লাহ যাকে চান তাকে কিছু দেন আর যাকে ইচ্ছা দেন না।
(গ) তৃতীয় প্রকার লোক হল যারা জুম’আয় হাজির হয়, চুপচাপ থাকে, মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শোনে, কারও ঘাড় ডিঙ্গিয়ে সামনে আগায় না, কাউকে কষ্ট দেয় না, তার দুই জুম’আর মধ্যবর্তী ৭ দিন সহ আরও তিনদিন যোগ করে মোট দশ দিনের গুনাহ খাতা আল্লাহ তায়ালা মাফ করে দেন।” (আবু দাউদঃ ১১১৩)
16)
এটি আমাদের তামাবিল সীমান্ত থেকে ৩০-৪০মিনিটের ড্রাইভওয়ে.. নাম ‘বোরহিল ফলস’…শিলং-চেরাপুঞ্জি-ডাওকির অনেক বিখ্যাত ট্যরিস্ট স্পটের চেয়ে শতগুণে ভালো হলেও এতটা পরিচিত নয় কারণ খুব কাছেই বিএসএফ ক্যাম্প..সবাইকে সবসময় যেতে দেয় না ওরা .. তাদের মুড ভালো থাকলে বা মন ভজাতে পারলেই কেবল অনুমতি মেলে…বেশির ভাগ গাইড বা ড্রাইভার এটির কথা জানেই না, রাস্তাটাও অনেকে চেনে না..ডাওকি-শিলং পথের মূল রোড ছাড়াও একটি পথ আছে জঙ্গলের ভেতর দিয়ে, ওই পথে গেলেই কেবল এই বিস্ময় ফলসের দেখা মেলে…আমাদের ‘গুডলাক’ ব্যাপক ‘ভালো’ ছিল…আমাদের ড্রাইভার নিজে থেকেই ওখানে নিয়ে গেছে বিএসএফের কাছে মিথ্যে বলে…!
)

Wednesday, 23 July 2014

একটি ঠক খাওয়া

একটি ঠক খাওয়া

অস্থির সত্তা
............................
হাসতে হাসতে রিক্সায় বসে মোবাইল ফোনটা দেখছে কলিম। মোবাইলটা দামীই মনে হয়। বার বার নেড়ে চেড়ে দেখছে আর ভাবছে মোবাইল কিনবি কথা বলার জইন্য তার মধ্যে আবার গান বাজনা লাগাবি কেন? ছবি তুলবি কেন।? এতই যদি সখ ক্যামেরা কিনবি, সিডি বাজাবি মোবাইলটা কে কষ্ট দিস কেন। এভাবেই মনে মনে সদ্য চুরি করা মোবাইল টা কে হালাল করার বিভিন্ন দর্শন বানাচ্ছে কলিম ।
রিক্সা ওয়ালা কে বাড়ির ঠিকানা বলে মোবাইল টা পকেটে রেখে একটু আরাম করে বসে সে। ভাবে তার চোর জীবনের কথা। এ যাবত অনেক মোবাইলই তো সে চুরি করেছে কিন্তু আজকের মত এত খারাপ লাগে নাই তার। আচ্ছা যার মোবাইল চুরি করেছে, সে লোকটা কি করছে এখন। পুলিশের কাছে গেছে কি? নাহ এখন আর কেউ মোবাইল হারিয়ে পুলিশের কাছে যায় না। তাহলে কি লোকজনের সামনে হাউ মাউ করে কাঁদছে। কাঁদছে আর বলছে, ওরে বাবা রে ,আমার সব শেষ হল রে। কোন হারামজাদা আমার এই ক্ষতি করল রে.......
নিজের অজান্তে হো হো করে হেসে ওঠে। আমাদের মন এতটাই কলুষিত যে, আমরা অন্যের ক্ষতি দেখলে নিজের অজান্তে আনন্দ পাই আর মুখে সমবেদনা প্রকাশ করি। কলিম ও তার বাইরে নয়।
তাই ছলিম ও মুখটা বিষন্ন করে নিল। মনকে শাষাল অন্যের বিপদে হাসা ঠিক না। এমন ভাব করতে থাকল লোকটার মোবাইল চুরি হওয়ায় সেও খুব কষ্ট পেয়েছে। তাকে আটকানোর কেউ নেই এখানে । তবুও সে এমন করছে । মনে হয় অন্তরে বসা অন্তরযামীর সামনে অজান্তেই নত হচ্ছে সে।
আবারও ভাবতে খাকে। মোবাইলটায় হয়ত কোন প্রয়োজনীয় নম্বর থাকতে পারে যার কারনে হয়ত লোকটা খুব ক্ষতিতে পড়বে। হয়ত তার সন্তানের খোজ নিতে পারবেনা। এমনও হতে পারে লোকটার বউ হাসপাতালে। এখন তাকে ফোন করা দরকার। কি করবে এখন লোকটা ?
ক্রিং.... ক্রিং.... ক্রিং.... ক্রিং.... ক্রিং.... ক্রিং....
চিন্তায় বাধা পরে কলিমের । হয়ত লোকটা ফোন করেছে। মোবাইল চুরিতো সে আজকে প্রথম করে না। তাই অভিজ্ঞতা থেকে জানে চুরির পর প্রথম ফোনটা ফোনের মালিক করে। প্রথমে অনুরোধ পরে গালিগালাজ করে। সে ও কম যায় না। দারুন দারুন কথা বলে, তবে কখনই গালি দেয়না সে। কারন তার পকেটে যার মোবাইল তাকে সে রিসপেক্ট করে। মোবাইল হারিয়ে গালি দিয়ে যদি লোকটার মনটা ভাল হয় মন্দ কি।
---হ্যালো। আস সালামু আলাইকুম।
অপর প্রান্তের কন্ঠ শোনা যায়-
--- ওয়ালাইকুম আস সালাম। ভাই সাহেব আমি সাহাজাহানের মা। কদমতলী থেকে।
নাহ মোবাইল ওয়ালা ফোন করে নাই। যাক গালির খাওয়ার হাত থেকে বাচা গেল।
--- হা সাহাজাহানের মা শুনতে পাচ্ছি।
--- ভাই আমার সাহাজাহানের জন্য কি করলেন। ভিটা বাড়ি বেচে আপনাকে টাকা দিয়ে তো আমরা মানুষের বাড়িতে আছি । গত বারে তো চাকুরী দিতে পারলেন না।টাকা টাও দিলেন না। বললেন পরে লোক নিলে ওর ব্যবস্থা হবে। সাহাজাহানে কইল আবার নাকি পেপারে লেখছে লোক নিব। আমার বাপ মড়া পোলাটার জন্য এবার কিছু একটা করেন।
--- আচ্ছা।
---আচ্ছা মানে? সাহাজাহান কি চাকুরী টা পাইব এবার?
--- টাকা যখন নিয়েছি কিছু একটা তো করতেই হবে।
--- আচ্ছা আচ্ছা ভাই সাহেব। আমি সাহাজান কে ঢাকা পাঠাচ্ছি। আমার মন বলছিল, আমার বসত ভিটা বেচার টাকা মারা যাবে না। ....
ফোন টা কেটে দিল কলিম। বুঝতে চেষ্টা করে ঘটনা কি। তবে চিন্তার দৌড় বেশী দুর য়ায় না। আবার একটা ফোন আসে।
ক্রিং.... ক্রিং.... ক্রিং.... ক্রিং.... ক্রিং.... ক্রিং....
---হ্যালো
---- গুড আফটার নুন সেক্রেটারী সাহেব। কেমন আছেন?
--- ভাল।
--- আমরা তো আপনার বাসার সামনে । পার্টিকে নিয়ে এসেছি । আর সাথে পুরা টাই এনেছি।
--- পুরাটা মানে।
--- মানে ওই সারে তিন লাখই। আপনার কথাই রইল।
--- কি জন্য?
--- কি জন্য মানে। পরশুর কথা ভুলে গেলেন। হোম মিনিষ্ট্রির নিয়োগ টার ব্যাপারে।
--- ও
--- তা দরজাটা খোলার ব্যবস্থা করুন। কতক্ষণ আর বাইরে দাড়িয়ে থাকব।
--- আজীবন।
--- মানে? আপনি সেক্রেটারী স্যার বলছেন তো?
---মানে তোদের চাকুরী হবে না। চাকুরী পাবে কদমতলীর সাহাজাহান।
--- কি বলছেন এসব? আপনি সেক্রেটারী স্যার বলছেন তো?
কিছুক্ষণ নিরব থাকে কলিম। এর পর শান্ত কন্ঠে জবাব দেয়
--- নাহ । আমি সেক্রেটারী স্যার নই। অত বড় চোর এখনো হইতে পারি নাই।

লোডশেডিং এবং ৮ দফা দাবী

গত ৬০ঘন্টায় বিদ্যুত্ ছিল সাড়ে চার ঘন্টার মত (পল্লীবিদ্যুত্)।

 ........................................................

যেহেতু এটা আমাদের মজ্জায় ঢুকে গেছেই সেহেতু একে উপযুক্ত সন্মান দিয়ে বরণ করে নেওয়াই উচিত

১. জাতীয় ঘটনা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া উচিত 'লোডশেডিং'কে ।
২. আগামী একসপ্তাহকে জাতীয় লোডশেডিং সপ্তাহ হিসেবে ঘোষণা করা যেতে পারে। খেয়াল রাখতে হবে এ একসপ্তাহ যেন হঠাত্ হঠাত্ বিদ্যুত্ চলে এসে নিরবিচ্ছিন্ন লোডশেডিং এ ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে না পারে ।
৩. লোডশেডিং উপর বিশেষ নাটিকা নির্মাণ করা যেতে পারে। যদিও তা প্রচারের প্রয়োজন নেই । আর প্রচার করলেও লোডশেডিং এর জন্য কেউ দেখতে পারবে বলে মনে হয়না ।
৪. প্রত্যেক নেতা নেত্রী ক্ষমতায় আসার আগে 'লোডশেডিং নিপাত' হবে বলে গলা ফাটায়। যদিও পরবর্তীতে তাদের কাছে লোডশেডিং এর ব্যাস কদর লক্ষ্য করা যায়। তাই এধরনের অপমানজনক 'ডায়লগ' বন্ধ করা এখন সময়ের দাবী। জাতি এখন 'ক্ষমতায় গেলে সারাদেশে নিরবিচ্ছিন্ন লোডশেডিং ব্যবস্থা করা হবে ,ইনশাল্লাহ' টাইপ ডায়লগ শুনার জন্য উদগ্রীব !
৫. অবিলম্বে লোডশেডিং সঙ্গীত রচনা ,সুর ও প্রত্যেকবার লোডশেডিং হওয়া মাত্রই তা টিভিতে প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে ।
৬. প্রতিবছর একবার 'লোডশেডিং' উত্সব বসাতে হবে । সেখানে লোডশেডিং এর উপকারী দিকগুলো তুলে ধরতে হবে ।
৭. অবিলম্বে লোডশেডিং এ অসাধারন অবদান রাখার জন্য 'পল্লীবিদ্যুত্' এর নাম পরিবর্তন করে 'পল্লীলোডশেডিং' করা যেতে পারে এবং এর সদর দফতর যে গ্রামে তার নাম পরিবর্তন করে অবশ্যই 'লোডশেডিংপল্লী' রাখতে হবে ।
৮. লোডশেডিং কে মৌলিক অধিকারের মর্যাদা দিতে হবে এবং 'সবার জন্য লোডশেডিং' এ স্লোগান নিয়ে এর প্রচার প্রচারণা চালাতে হবে।
এই ৮দফা দাবী অবিলম্বে মানতে হবে , এই দাবী না মানলে ঘরে মেইনসুইচ অফ করে আমরণ লোডশেডিং অনশন করা হবে ।
 সংগ্রহঃ প্রজন্ম ফোরাম
 

Sample text

Sample Text

hit counter tumblr

Sample Text

আমাদের এই পেইজটি শধু মাত্র আপনাদের আনন্দ প্রদানের জন্য। লেখনির সাথে কোন ঘটনা বা চরিত্র কোন ব্যক্তি, গোষ্ঠি বা রাজনৈতিক কোন বিষয়ের সাতে মিলে গেলে তার জন্য কর্তৃপক্ষ দ্বায়ী থাকিবে না।